দুই পদ্ধতিতে ঘাস সংরক্ষণ করা যেতে পারে।ক। সাইলেজখ। হে সাইলেজ রসাল অবস্থায় ফুল আসার সময় সবুজ ও সতেজ ঘাসকে কেটে টুকরা করে
মালচিং মূলত চীন ও জাপানের বিষমুক্ত সবজি চাষের একটি পরিবেশবান্ধব পদ্ধতি। বিভিন্ন ধরনের বস্তু দিয়ে যখন গাছপালার গোড়া, সবজি ক্ষেত ও
অ্যালজি বা শ্যাওলা (Algae) এক ধরনের উদ্ভিদ যা আকারে এককোষী থেকে বহুকোষী হতে পারে। তবে সাধারনত দুটি বিশেষ প্রজাতির এক
আষাঢ়ের বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এ সময় পোল্ট্রি খামারিদের নিতে হবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা। প্রাকৃতিক নিয়মেই সময়টাতে দক্ষিণ-পশ্চিম দিক দিয়ে মৌসুমী বায়ু
দেখতে অনেকটা মুরগির মতো হলেও তিতির আসলে পাখি। পৃথিবীতে পোল্ট্রির যে ১১টি জাত আছে তার মধ্যে তিতির একটি জাত। তবে গ্রামাঞ্চলে একে
বাচ্চা বড় করার বিভিন্ন উপায়বাচ্চা বড় করার জায়গা বা ঘরটা এমন হওয়া দরকার যেন সেখানে ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত বাচ্চা তার
এ সময় বার্ড ফ্লু (এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা) দেখা দিতে পারে। এটি ভাইরাসজনিত ছোঁয়াচে রোগ। এর জীবাণু বার্ড ফ্লু আক্রান্ত হাঁস-মুরগি বা
শীতকালীন সবজি চাষের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ক্ষতিকর পোকা হল মাছি পোকা। এই মাছি পোকার আক্রমণে মাঠের পর মাঠ সবজি নষ্ট হয়ে
প্রচণ্ড গরম পড়েছে সারা দেশে। প্রায় সব খামারেই হিটস্ট্রোকে মারা যাচ্ছে মোরগ-মুরগি। গরমের সময় মোরগ-মুরগি চারপাশের তাপের কারণে তার দেহ
ব্রয়লার এক বিশেষ ধরনের মুরগি যার রহস্য পৃথিবীর কেবল চারটি দেশই জানে এবং এই চারটি দেশই সমস্ত জগতের ব্রয়লার মুরগির
হাঁসকে জলজ পাখি বলা হয়। এরা খাল, বিল, পুকুর, হাওর ও নদীর ছোট জলজ প্রাণী ও উদ্ভিদ খেয়ে বেঁচে থাকতে
বিভিন্ন খাদ্য উপকরণ মিশ্রিত করে পাখির রেশন তৈরি করা হয়। রেশন হচ্ছে ২৪ ঘণ্টায় কোনো পশু বা পাখি দ্বারা গৃহীত
হাঁস পালন করে বাড়তি আয়ের ব্যবস্থা করে নেয়া যায়। নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, গাইবান্ধা ও সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন গ্রামে হাঁস
কড়কনাথ মুরগি নামের এক প্রজাতির মুরগির পালক থেকে শুরু করে হাড়-মাংস সবই কালো। রক্ত যদিও লাল তবে তাতে আছে কালচে
দেশে উন্নত জাতের মুরগি পালনে জনগণের উত্সাহ দিন দিন বেড়ে চলেছে। আর মুরগি পালনের জন্য বাংলাদেশের আবহাওয়াও বেশ উপযোগী। জনগণের
কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে কৃষিজ উত্পাদনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল পশুসম্পদ। দেশে গবাদিপশুর অনুন্নত জাত হওয়ার কারণে চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে উত্পাদনের যোগান
চাষ করুন নেপিয়ার ঘাস বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। দেশের প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ কোনো না কোনোভাবে কৃষির উপর নির্ভরশীল। সেক্ষেত্রে
দেহের বৃদ্ধি, ভরণপোষণ ও উৎপাদনের জন্য খাদ্য গ্রহণ করা আবশ্যক। দানা শস্য ও এদের উপজাতসমূহ গৃহপালিত পাখির খাদ্য খাদ্য হিসাবে
